প্রবেশদ্বার:জীবনী

এই প্রবেশদ্বারটি অর্ধ-সুরক্ষিত। শুধুমাত্র নিবন্ধিত ব্যবহারকারীরাই সম্পাদনা করতে পারবেন।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

জীবনী প্রবেশদ্বার

Icon

জীবনী ( Biography গ্রিক ভাষায় bíos-এর অর্থ ' জীবন' এবং gráphein (γράφειν), অর্থ 'লেখন' থেকে Biography, বাংলা অভিধান মতে জীবনচরিত, জীবনবৃত্তান্ত। [সং. জীবন + ঈ]। ) সাহিত্যে বা চলচ্চিত্রের একটি শাখা। জীবনী কোনো উল্লেখযোগ্য ব্যক্তির জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলিকে তুলনামূলকভাবে পূর্ণ তথ্য সহকারে উপস্থাপন করে ।জীবনী প্রবেশদ্বারে স্বাগতম। জীবনী একধরণের সাহিত্য যা কোন মানুষের জীবনের উপর লেখা হয়। জীবনী কখনও কাল্পনিক হয় না। জীবনী শুধুই মানব জীবনের বাস্তব ঘটনার কাহানী। জীবনবৃত্তান্তের সাথে জীবনীর পার্থক্য হল, জীবনীতে ব্যক্তির ব্যক্তিত্বের বিশ্লেষন করা হয়, তার জীবনের বিভিন্ন ঘটনা নিয়ে গভীর আলোচনা করা হয়। জন্ম, শিক্ষা, কাজ, সম্পর্ক ইত্যাদি হল জীবনবৃত্তান্তের অংশ, কিন্তু জীবনীর এর চাইতে অনেক ব্যাপক।

নির্বাচিত জীবনী

নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু
নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু

সুভাষ চন্দ্র বসু (জানুয়ারি ২৩, ১৮৯৭ - আগস্ট ১৮, ১৯৪৫?টিকা) ছিলেন উপমহাদেশের অন্যতম স্বাধিকার আন্দোলনের নেতা। তিনি নেতাজী হিসাবেও ব্যাপক পরিচিত। তিনি পরপর দুবার ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন, পরবর্তিতে মহাত্মা গান্ধীর সাথে আদর্শগত মতভেদের কারণে সৃষ্ট দলীয় অনাস্থার ফলে এই পদ থেকে তাঁকে পদত্যাগও করতে হয়। নেতাজী বিশ্বাস করতেন, মহাত্মা গান্ধীর অহিংস নীতি স্বাধীনতা আদায়ে যথেষ্ট নয়, এবং তাই তিনি সশস্ত্র প্রতিরোধের পক্ষ নিয়েছিলেন। তিনি অল ইন্ডিয়া ফরওয়ার্ড ব্লক নামে পৃথক রাজনৈতিক দল সৃষ্টি করেন, অতিসত্ত্বর ব্রিটিশ রাজত্বের অবসান ঘটানোর লক্ষ্যে সম্পূর্ণ স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। জাপান-অধিকৃত সিঙ্গাপুরে রাসবিহারী বসুর তত্বাবধানে ভারতীয় উপমহাদেশের যুদ্ধবন্দীদের নিয়ে গঠিত আজাদ হিন্দ ফৌজকে পরিচালনা করে তিনি উত্তরপূর্ব ভারতীয় সীমায় প্রবেশ করে ইম্ফল অবধি দখল করতে সক্ষম হন।১৯২০ সালে সুভাষ চন্দ্র ভারতের সিভিল সার্ভিস (ICS) পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে ইংরেজীতে সর্বোচ্চ নাম্বার সহ চতুর্থ স্থান লাভ করেন। মেধাতালিকায় উপরের সারিতে থাকা সত্ত্বেও তিনি, ১৯২১ সালের এপ্রিল মাসে সিভিল সার্ভিসের মর্যাদাপূর্ণ চাকরি ছেড়ে দেন, এবং ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে সক্রিয় সদস্য হিসাবে যোগদান করেন। তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসে যুক্ত হয়ে এটির যুব শাখায় সক্রিয় হন। তবে, সুভাষ চন্দ্র বসুর দর্শন, মহাত্মা গান্ধীর অহিংস নীতির সাথে না মেলায়, তিনি কলকাতা ফিরে গিয়ে বাংলার স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং স্বরাজ্য পার্টির প্রতিষ্ঠাতা (মতিলাল নেহরুর সাথে) চিত্তরঞ্জন দাসের সাথে যোগ দেন। ১৯২১ সালে ওয়েলসের যুবরাজের ভারত আগমন উদযাপনের বিরোধীতা করে সুভাষ চন্দ্র এক বয়কটের আহবান করেন; ফলশ্রুতিতে তাঁকে জেলে যেতে হয়। ... ... ... আরও জানুন

নির্বাচিত বিশেষ চিত্র

আলবার্ট আইনস্টাইন (জার্মান ভাষায়: Albert Einstein আল্‌বেয়াট্‌ আয়ন্‌শ্‌টায়ন্‌) (মার্চ ১৪, ১৮৭৯ - এপ্রিল ১৮, ১৯৫৫) জার্মানিতে জন্মগ্রহণকারী একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি তার বিখ্যাত আপেক্ষিকতার তত্ত্ব এবং বিশেষত ভর-শক্তি সমতুল্যতার সূত্র আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত। তিনি ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার পুরস্কার লাভের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে বিশেষ অবদান এবং বিশেষত আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া সম্পর্কীত গবেষণার জন্য। (আরও পড়ুন...)

Photo credit: Oren Jack Turner, Source: Library of Congress.

আপনি জানেন কি...

উইকিপ্রকল্প

আরও দেখুন: জীবিত ব্যক্তির জীবনীManual of Style (biographies)

এই সপ্তাহের উক্তি

-চে গুয়েভারা

এর্নেস্তো গেবারা দে লা সের্না (স্পেনীয় ভাষায় Ernesto Guevara de la Serna) বা চে গুয়েভারা (Che Guevara চে গেবারা) (জুন ১৪, ১৯২৮ - অক্টোবর ৯, ১৯৬৭) বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে খ্যাতিমান সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবীদের অন্যতম। তার আসল নাম 'এর্নেস্তো গেভারা দে লা সেরনা'। জন্মসুত্রে তিনি আর্জেন্টিনার নাগরিক। তিনি পেশায় একজন ডাক্তার ছিলেন এবং ফিদেল কাস্ত্রোর দলে প্রথমে দলের চিকিৎসক হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন । কিন্তু পরবর্তীতে তিনি অনুকরনীয় এক বিপ্লবীতে পরিনত হন।

যে কাজগুলি আপনি করতে পারেন

এপ্রিল ২৩-এই দিনের বার্ষিকী

বিষয়শ্রেণী


সার্ভার ক্যাশ খালি করুন